লয় বা লাইট অব ইয়াসরব কী?

Image
আস্সালামু আলাইকুম, Light of Yasrab , যাকে সংক্ষেপে বলা হয় LoY , একটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক, স্বেচ্ছাসেবী ও অরাজনৈতিক প্লাটফর্ম। লয় সবসময় অসহায় ও দরিদ্র মানুষের জন্য কাজ করে। এছাড়া লয়ের আছে অনলাইন ব্লাড ব্যাংক যার মাধ্যমে প্রতিনিয়ত স্বেচ্ছায় রক্তদান করছেন লাইট অব ইয়াসরব-লয়ের ভাইয়েরা। তাছাড়া রয়েছে লয়ের নিজস্ব ট্যুর গ্রুপ এবং  ইন-শা-আল্লাহ দ্রুতই চালু হচ্ছে    লয় এডুকেশন সেন্টার । LoY-এর মূল স্লোগান: “পীড়িতকে সাহায্য করি, দরিদ্রকে আশ্রয় দিই, অসহায়কে সহায়তা করি।” এখন পর্যন্ত লয় যেসব মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছে সেগুলো সংক্ষেপে আপনাদের সামনে তোলে ধরা হলো- ভিন্নধর্মী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি। লয়ের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে অসাধারণ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির। এই কর্মসূচির সবচেয়ে চমৎকার দিক হলো এখানে লয় পরিবারের সদস্যরা নিজেরাই চারগুলো রোপণে শ্রম দিয়েছেন। আমরা মসজিদ, কবরস্থানসহ বেশকিছু স্থানে বিভিন্ন জাতের চারা নিজেরা রোপণ করেছি। ইয়াতিমখানায় স্পেশাল খাবারের আয়োজন। লয়ের পক্ষ থেকে ইয়াতিম, অসহায় শিশুদের জন্য ভালো খাবারের আয়োজন করা হয়। লয় দারিদ্র্য দূরীকরণ প্রজ...

অনলাইন পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে ভাবছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়

দেশে বর্তমান করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রাখতে অনলাইন পরীক্ষা পদ্ধতিকে বৈধতা দেয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এজন্য মাধ্যমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত আলাদা দুইটি কমিটি করা হয়েছে। কমিটিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অনলাইন পরীক্ষা পদ্ধতি মনিটরিং করে বাস্তবসম্মত প্রস্তাবনামূলক প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে বলে জানা গেছে।

জানা যায়, অনলাইনে পরীক্ষা নিতে গত ২৪ মার্চ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেনের সভাপতিত্বে একটি সভা হয়। সভায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শ্রেণি ও পাবলিক পরীক্ষা অনলাইনে আয়োজনের জন্য সুপারিশ করতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানকে সভাপতি করে একটি কমিটি করা হয়েছে। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের বিভিন্ন পরীক্ষা অনলাইনে গ্রহণের বিষয়ে সুপারিশ প্রদানের জন্য আরেকটি কমিটির সভাপতি করা হয়েছে ইউজিসির সদস্য প্রফেসর ড. দিল আফরোজা বেগমকে।

কমিটি দেশে-বিদেশে অনলাইন পরীক্ষা গ্রহণের বর্তমান প্র্যাকটিসগুলো পর্যালোচনা করে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি রোড ম্যাপ প্রণয়ন করে আগামী ১২ এপ্রিলের মধ্যে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দাখিল করবে। 

জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, দেশে দুর্যোগকালীন পরিস্থিতিতে অনলাইন ব্যবস্থার মাধ্যমে কীভাবে গ্রহণযোগ্য পরীক্ষা আয়োজন করা যায়, সে বিষয় নিয়ে আমরা কাজ শুরু করেছি। এ বিষয়ে দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির কাছে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শ্রেণি ও পাবলিক পরীক্ষা এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের বিভিন্ন পরীক্ষা অনলাইনে গ্রহণের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব চাওয়া হয়েছে। তাদের মতামত পাওয়ার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। করোনাকালে অনলাইনে পরীক্ষা নেয়ার অভিজ্ঞতাও ভালো নয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানিয়েছে, গত বছরের ২৭ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ‘জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিমালা- ২০১৮’-এর আওতায় গৃহীত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন কমিটির দ্বিতীয় সভায় অনলাইনে পরীক্ষা গ্রহণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এবং এটুআইকে যৌথভাবে এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গত বছরের ৩ নভেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের (প্রশাসন ও অর্থ) সভাপতিত্বে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দফতর/সংস্থা, এটুআই ও বুয়েটের প্রতিনিধি নিয়ে একটি কমিটি করা হয়। ওই কমিটির সদস্যরা সভা করে প্রতিবেদন দাখিল করে। প্রতিবেদন পর্যালোচনার জন্য গত ২৪ মার্চ সভা ডাকা হয়।

সূত্র: ডেইলি ক্যাম্পাস

ছবি: সংগৃহীত                    

  

Comments

Popular posts from this blog

সংস্কার নয়, প্রয়োজন নতুন সংবিধান প্রণয়ন: জনকল্যাণ, সুশাসন ও ধর্মীয় মূল্যবোধের ভিত্তিতে একটি নতুন শুরু

ভারতে সোশ্যাল মিডিয়ায় মেয়ের কীর্তি দেখে হার্টঅ্যাটাক মা-বাবার

লাইলাতুল বারাআত প্রসঙ্গে