লয় বা লাইট অব ইয়াসরব কী?

Image
আস্সালামু আলাইকুম, Light of Yasrab , যাকে সংক্ষেপে বলা হয় LoY , একটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক, স্বেচ্ছাসেবী ও অরাজনৈতিক প্লাটফর্ম। লয় সবসময় অসহায় ও দরিদ্র মানুষের জন্য কাজ করে। এছাড়া লয়ের আছে অনলাইন ব্লাড ব্যাংক যার মাধ্যমে প্রতিনিয়ত স্বেচ্ছায় রক্তদান করছেন লাইট অব ইয়াসরব-লয়ের ভাইয়েরা। তাছাড়া রয়েছে লয়ের নিজস্ব ট্যুর গ্রুপ এবং  ইন-শা-আল্লাহ দ্রুতই চালু হচ্ছে    লয় এডুকেশন সেন্টার । LoY-এর মূল স্লোগান: “পীড়িতকে সাহায্য করি, দরিদ্রকে আশ্রয় দিই, অসহায়কে সহায়তা করি।” এখন পর্যন্ত লয় যেসব মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছে সেগুলো সংক্ষেপে আপনাদের সামনে তোলে ধরা হলো- ভিন্নধর্মী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি। লয়ের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে অসাধারণ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির। এই কর্মসূচির সবচেয়ে চমৎকার দিক হলো এখানে লয় পরিবারের সদস্যরা নিজেরাই চারগুলো রোপণে শ্রম দিয়েছেন। আমরা মসজিদ, কবরস্থানসহ বেশকিছু স্থানে বিভিন্ন জাতের চারা নিজেরা রোপণ করেছি। ইয়াতিমখানায় স্পেশাল খাবারের আয়োজন। লয়ের পক্ষ থেকে ইয়াতিম, অসহায় শিশুদের জন্য ভালো খাবারের আয়োজন করা হয়। লয় দারিদ্র্য দূরীকরণ প্রজ...

১৪ এপ্রিল থেকে টোটাল লকডাউন: বন্ধ থাকবে সব অফিস-গার্মেন্টস

করোনা সংক্রমণ রোধে চলতি মাসের দ্বিতীয় লকডাউনে জরুরি সেবা ছাড়া জরুরি সেবা ছাড়া সরকারি-বেসরকারি সব অফিস ও গার্মেন্টস বন্ধ থাকবে। এসময় সব ধরনের যানবাহনও চলবে না। আজ শুক্রবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।

এর আগে সকালে এক ব্রিফিংয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশে করোনাভাইরাস ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। সংক্রমণের সঙ্গে মৃত্যুর হারও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। কিন্তু এতেও কমেনি জনগণের উদাসীনতা। এ অবস্থায় জনস্বার্থে আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের জন্য সরকার সর্বাত্মক লকডাউনের বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা করছে।

প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ৪ তারিখে সারাদেশে এক সপ্তাহ (৫-১২ এপ্রিল) সবকিছু বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছিলেন ওবায়দুল কাদের। পরে এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এক সপ্তাহের কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। কিন্তু বিধিনিষেধ কার্যকরের তিনদিনের মাথায় গণপরিবহন বন্ধের সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনে সরকার। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশের সব সিটি করপোরেশন এলাকায় সকাল-সন্ধ্যা গণপরিবহন সেবা চালু রাখার অনুমতি দেওয়া হয়।

এরপর বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিল) শপিংমলও খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানায় সরকার। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দোকানপাট ও শপিংমল খোলা থাকবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবাইকে বেচাকেনা করতে হবে। আজ শুক্রবার থেকে সিদ্ধান্তটি কার্যকর হয়েছে।

সূত্র: দ্য ডেইলি ক্যাম্পাস                                  


                               ছবি: সংগৃহীত

Comments

Popular posts from this blog

সংস্কার নয়, প্রয়োজন নতুন সংবিধান প্রণয়ন: জনকল্যাণ, সুশাসন ও ধর্মীয় মূল্যবোধের ভিত্তিতে একটি নতুন শুরু

ভারতে সোশ্যাল মিডিয়ায় মেয়ের কীর্তি দেখে হার্টঅ্যাটাক মা-বাবার

লাইলাতুল বারাআত প্রসঙ্গে