লয় বা লাইট অব ইয়াসরব কী?

Image
আস্সালামু আলাইকুম, Light of Yasrab , যাকে সংক্ষেপে বলা হয় LoY , একটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক, স্বেচ্ছাসেবী ও অরাজনৈতিক প্লাটফর্ম। লয় সবসময় অসহায় ও দরিদ্র মানুষের জন্য কাজ করে। এছাড়া লয়ের আছে অনলাইন ব্লাড ব্যাংক যার মাধ্যমে প্রতিনিয়ত স্বেচ্ছায় রক্তদান করছেন লাইট অব ইয়াসরব-লয়ের ভাইয়েরা। তাছাড়া রয়েছে লয়ের নিজস্ব ট্যুর গ্রুপ এবং  ইন-শা-আল্লাহ দ্রুতই চালু হচ্ছে    লয় এডুকেশন সেন্টার । LoY-এর মূল স্লোগান: “পীড়িতকে সাহায্য করি, দরিদ্রকে আশ্রয় দিই, অসহায়কে সহায়তা করি।” এখন পর্যন্ত লয় যেসব মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছে সেগুলো সংক্ষেপে আপনাদের সামনে তোলে ধরা হলো- ভিন্নধর্মী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি। লয়ের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে অসাধারণ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির। এই কর্মসূচির সবচেয়ে চমৎকার দিক হলো এখানে লয় পরিবারের সদস্যরা নিজেরাই চারগুলো রোপণে শ্রম দিয়েছেন। আমরা মসজিদ, কবরস্থানসহ বেশকিছু স্থানে বিভিন্ন জাতের চারা নিজেরা রোপণ করেছি। ইয়াতিমখানায় স্পেশাল খাবারের আয়োজন। লয়ের পক্ষ থেকে ইয়াতিম, অসহায় শিশুদের জন্য ভালো খাবারের আয়োজন করা হয়। লয় দারিদ্র্য দূরীকরণ প্রজ...

ভারতে ফের মুসলিম নির্যাতন: বৃদ্ধকে নির্যাতনের পর দাড়ি কেটে ‘জয় শ্রীরাম’ বলতে বাধ্য করা হয়

ভারতের উত্তরপ্রদেশে ফের এক মুসলিম বৃদ্ধকে নির্যাতনের খবর পাওয়া গেছে। এমনকি তার দাড়িও কেটে ফেলা হয়েছে। 

এ ঘটনার একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর থেকে রাজ্যে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে মূল অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিন জানিয়েছে, ৫ জুন গাজিয়াবাদের লোনি এলাকার মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরছিলেন আবদুস সামাদ। 

এ সময় কয়েকজন যুবক তাকে অটো থেকে তুলে নিয়ে যায়। নির্জন এলাকায় নিয়ে তাকে বেধড়ক মারধর করে অভিযুক্ত যুবকরা। ‘জয় শ্রীরাম’ বলতেও বাধ্য করা হয়। তাতে রাজি না হওয়ায় সামাদকে রাস্তায় ফেলে লাঠি দিয়ে পেটানো হয়। 

সামাদ জানিয়েছেন, লাল টিশার্ট পরা এক যুবক তার গলায় ছুরি রেখে ‘জয় শ্রীরাম’ বলতে বাধ্য করে। তিনি রাজি না হলে তার দাড়ি কেটে নেওয়া হয়। 

নির্যাতনের ঘটনা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন সামাদ। তিনি জানিয়েছেন, অটোতে চেপে বাড়ি ফিরছিলাম। সেই অটোতে আরও দুই যুবক ওঠে। তারা আমাকে জোর করে একটি ঘরে নিয়ে যায়। সেখানে আমাকে মারধর করে। জোর করে স্লোগান দিতে বাধ্য করা হয়। দাড়ি কেটে নেওয়া হয়। এমনকি ওই যুবকরা আমাকে বলেছিল তারা এর আগেও একাধিক মুসলিমকে মারধর করেছে। খুন করতেও ভয় পায় না তারা।

এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পরবেশ গুজ্জর বলে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।



ছবি: সংগৃহীত

Comments

Popular posts from this blog

সংস্কার নয়, প্রয়োজন নতুন সংবিধান প্রণয়ন: জনকল্যাণ, সুশাসন ও ধর্মীয় মূল্যবোধের ভিত্তিতে একটি নতুন শুরু

ভারতে সোশ্যাল মিডিয়ায় মেয়ের কীর্তি দেখে হার্টঅ্যাটাক মা-বাবার

লাইলাতুল বারাআত প্রসঙ্গে