লয় বা লাইট অব ইয়াসরব কী?

Image
আস্সালামু আলাইকুম, Light of Yasrab , যাকে সংক্ষেপে বলা হয় LoY , একটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক, স্বেচ্ছাসেবী ও অরাজনৈতিক প্লাটফর্ম। লয় সবসময় অসহায় ও দরিদ্র মানুষের জন্য কাজ করে। এছাড়া লয়ের আছে অনলাইন ব্লাড ব্যাংক যার মাধ্যমে প্রতিনিয়ত স্বেচ্ছায় রক্তদান করছেন লাইট অব ইয়াসরব-লয়ের ভাইয়েরা। তাছাড়া রয়েছে লয়ের নিজস্ব ট্যুর গ্রুপ এবং  ইন-শা-আল্লাহ দ্রুতই চালু হচ্ছে    লয় এডুকেশন সেন্টার । LoY-এর মূল স্লোগান: “পীড়িতকে সাহায্য করি, দরিদ্রকে আশ্রয় দিই, অসহায়কে সহায়তা করি।” এখন পর্যন্ত লয় যেসব মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছে সেগুলো সংক্ষেপে আপনাদের সামনে তোলে ধরা হলো- ভিন্নধর্মী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি। লয়ের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে অসাধারণ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির। এই কর্মসূচির সবচেয়ে চমৎকার দিক হলো এখানে লয় পরিবারের সদস্যরা নিজেরাই চারগুলো রোপণে শ্রম দিয়েছেন। আমরা মসজিদ, কবরস্থানসহ বেশকিছু স্থানে বিভিন্ন জাতের চারা নিজেরা রোপণ করেছি। ইয়াতিমখানায় স্পেশাল খাবারের আয়োজন। লয়ের পক্ষ থেকে ইয়াতিম, অসহায় শিশুদের জন্য ভালো খাবারের আয়োজন করা হয়। লয় দারিদ্র্য দূরীকরণ প্রজ...

অনলাইনে আইফোন অর্ডার করে নুরুল পেয়েছেন ভিমবার ও পাঁচ রুপির কয়েন!

অ্যামাজনের ভারতীয় ওয়েবসাইট থেকে আইফোন ১২ অর্ডার করেছিলেন কেরালার এক ব্যক্তি। কিন্তু ডেলিভারি হতেই আঁতকে ওঠলেন তিনি। আইফোনের বক্স থেকে বের হলো একটি ভিমবার সাবান ও পাঁচ রুপির কয়েন! খবর নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের।

নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ১২ অক্টোবর আইফোন অর্ডার করেন কেরালার আলুভার নুরুল আমিন। অ্যামাজন পে অ্যাকাউন্ট থেকে ৭০,৯০০ রুপি পেমেন্টও করে দেন। গত ১৫ অক্টোবর তার ডেলিভারি আসে। কিন্তু বক্স খোলতেই দেখেন আইফোনের বক্সে সুন্দর করে প্যাক করা একটি ভিমবার ও পাঁচ রুপির একটি কয়েন।

নুরুল আমিন অবশ্য জানিয়েছেন, আগেই সন্দেহ হয়েছিল তার। তিনি নিয়মিত অ্যামাজনে জিনিস কেনেন। অর্ডার ট্র্যাকও করেন। তিনি বলেন, সাধারণত অ্যামাজনের বেশিরভাগ প্যাকেজ হায়দ্রাবাদ থেকে কোচিতে দুই দিনে এসে যায়। এটা আসতে তিনদিন লেগেছিল। অর্ডার ট্র্যাক করার সময় তিনি লক্ষ্য করেন, মাঝে সালেমে একদিনের জন্য থেমেছিল শিপমেন্ট। আইফোনের মতো দামি প্রায়োরিটি অর্ডারে এমনটা হওয়ায় খটকা লাগে তার।

সন্দেহের জেরেই অ্যামাজনের ডেলিভারি দেয়া ব্যক্তির সামনেই বক্সটি খোলেছিলেন তিনি। সেটার ভিডিও করেন। সঙ্গে সঙ্গে অ্যামাজন কাস্টমার কেয়ারে ফোন করেন নুরুল আমিন। এর পাশাপাশি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। ঘটনার তদন্ত শুরু করে সাইবার সেল।

তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা জানান, আমরা অ্যামাজন কর্তৃপক্ষ এবং ফোনটির বিক্রেতার সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। দেখা যাচ্ছে, তার অর্ডারের ফোনটি ঝাড়খণ্ডে এই বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ব্যবহার করা হচ্ছে। যদিও অর্ডারটি তার বেশ কিছুদিন পরে, অক্টোবরে দিয়েছিলেন ওই ব্যক্তি। পুলিশকে ওই বিক্রেতা জানান, আপাতত আইফোন টুয়েলভ তাদের কাছে আউট অব স্টক। নুরুলের রুপি ফেরত দেয়া হবে।

এরপর একটি ফেসবুক পোস্টে কেরালা পুলিশ জানিয়েছে, বিক্রেতা রুপি ফেরত দিয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ অক্টোবর) ভুক্তভোগীর অ্যাকাউন্টে অর্থ ফেরত আসে। তবে তদন্ত চলছে।

ছবি: সংগৃহীত 

Comments

Popular posts from this blog

সংস্কার নয়, প্রয়োজন নতুন সংবিধান প্রণয়ন: জনকল্যাণ, সুশাসন ও ধর্মীয় মূল্যবোধের ভিত্তিতে একটি নতুন শুরু

ভারতে সোশ্যাল মিডিয়ায় মেয়ের কীর্তি দেখে হার্টঅ্যাটাক মা-বাবার

লাইলাতুল বারাআত প্রসঙ্গে