লয় বা লাইট অব ইয়াসরব কী?

Image
আস্সালামু আলাইকুম, Light of Yasrab , যাকে সংক্ষেপে বলা হয় LoY , একটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক, স্বেচ্ছাসেবী ও অরাজনৈতিক প্লাটফর্ম। লয় সবসময় অসহায় ও দরিদ্র মানুষের জন্য কাজ করে। এছাড়া লয়ের আছে অনলাইন ব্লাড ব্যাংক যার মাধ্যমে প্রতিনিয়ত স্বেচ্ছায় রক্তদান করছেন লাইট অব ইয়াসরব-লয়ের ভাইয়েরা। তাছাড়া রয়েছে লয়ের নিজস্ব ট্যুর গ্রুপ এবং  ইন-শা-আল্লাহ দ্রুতই চালু হচ্ছে    লয় এডুকেশন সেন্টার । LoY-এর মূল স্লোগান: “পীড়িতকে সাহায্য করি, দরিদ্রকে আশ্রয় দিই, অসহায়কে সহায়তা করি।” এখন পর্যন্ত লয় যেসব মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছে সেগুলো সংক্ষেপে আপনাদের সামনে তোলে ধরা হলো- ভিন্নধর্মী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি। লয়ের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে অসাধারণ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির। এই কর্মসূচির সবচেয়ে চমৎকার দিক হলো এখানে লয় পরিবারের সদস্যরা নিজেরাই চারগুলো রোপণে শ্রম দিয়েছেন। আমরা মসজিদ, কবরস্থানসহ বেশকিছু স্থানে বিভিন্ন জাতের চারা নিজেরা রোপণ করেছি। ইয়াতিমখানায় স্পেশাল খাবারের আয়োজন। লয়ের পক্ষ থেকে ইয়াতিম, অসহায় শিশুদের জন্য ভালো খাবারের আয়োজন করা হয়। লয় দারিদ্র্য দূরীকরণ প্রজ...

উত্তরপত্রে ‘মন ভালো নেই’ লিখে বিপাকে জবি শিক্ষার্থী

লয় রিপোর্ট:

পরীক্ষার উত্তরপত্রে ‘স্যার আজকে আমার মন ভালো নেই’ বিপাকে পড়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের প্রথমবর্ষের এক শিক্ষার্থী। বিষয়টি এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

জানা যায়, গত ১২ জুন জবির ইংরেজি বিভাগের মিডটার্ম পরীক্ষার অতিরিক্ত একটি উত্তরপত্র নিয়ে যান ওই শিক্ষার্থী। পরে বুধবার (২২ জুন) রাতে সেই উত্তরপত্রে ‘স্যার আজকে আমার মন ভালো নেই’ লিখে নিজের ফেসবুক আইডিতে পোস্ট দেন তিনি। এরপর বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। পরে অবশ্য তিনি পোস্টটি সরিয়ে নেন।

এ বিষয়ে ঐ শিক্ষার্থী জানান, তিনি মজা করে ছবিটি ফেসবুকে দিয়েছেন। পরে বুঝতে পেরে তিনি পোস্টটি ডিলিট করেন। বিষয়টি এরকম ভাইরাল হয়ে যাবে তা তিনি বুঝতে পারেননি। উত্তরপত্রে পরীক্ষকের স্বাক্ষরও তার করা বলে জানান তিনি।

এ বিষয়ে জবি ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মমিন উদ্দীন বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে আমরা পরিষ্কারভাবে এখনো কিছু জানি না। ঐ শিক্ষার্থীকে রোববার (২৬ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে দেখা করতে বলা হয়েছে। তখন আমরা বিষয়টি সম্পর্কে সম্পূর্ণ জেনে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবো। ভাইরাল হওয়া অতিরিক্ত উত্তরপত্রে ইনভিজিলেটর স্বাক্ষরটি ইংরেজি বিভাগের কোনো শিক্ষকের নয় বলেও জানান তিনি।

ঐ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা বহিষ্কার করতে পারি না। এটা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেবে। তবে আমরা বিষয়টি নিয়ে রোববার ঐ শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত দোবো।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এ কে এম আক্তারুজ্জামান বলেন, বিষয়টি নিয়ে বিভাগ যা বলবে তাই। এছাড়া উত্তরপত্রটি আমি দেখিনি। তাই এ বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না।


Comments

Popular posts from this blog

সংস্কার নয়, প্রয়োজন নতুন সংবিধান প্রণয়ন: জনকল্যাণ, সুশাসন ও ধর্মীয় মূল্যবোধের ভিত্তিতে একটি নতুন শুরু

ভারতে সোশ্যাল মিডিয়ায় মেয়ের কীর্তি দেখে হার্টঅ্যাটাক মা-বাবার

লাইলাতুল বারাআত প্রসঙ্গে